Sunday, June 28, 2015

হযরত আলী (রাঃ) বলেন,

ইমাম গাজ্জালি (রহঃ) বলেন,

আল্লাহ তায়ালা ৩ ব্যক্তির উপর জান্নাত হারাম করেছেন,

আল্লাহ তায়ালা কিয়ামতের মাঠে যে ১৩ ব্যক্তির উপর ফিরেও তাকাবেন না !

শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সা) এর উম্মত হওয়া সত্ত্বেও কিয়ামতের মাঠে ১৩ ধরণের মুসলমানের উপর মহান আল্লাহ তায়ালার সুদৃষ্টি কখনোই পড়বে না। অর্থ্যাৎ ওই ১৩ ধরণের ব্যক্তি যতই আমল করুকনা কেন আল্লাহ তায়ালার কাছে তাদের সেই আমলের কোনই মূল্য নেই। যে ১৩ ধরণের ব্যক্তির উপর আল্লাহ তায়ালার সুদৃষ্টি পড়বে না তারা হলেন-
১। যারা আল্লাহর সাথে কৃত অঙ্গীকার ও শপথকে সামান্য বিনিময়ে বিক্রয় করেঃ আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ “নিশ্চয় যারা আল্লাহর সাথে কৃত অঙ্গীকার এবং নিজেদের শপথকে তুচ্ছ মূল্যে বিক্রয় করে, এরা আখেরাতের কোন অংশই পাবে না এবং আল্লাহ কিয়ামতের দিন তাদের সঙ্গে কথা বলবেন না, তাদের প্রতি দৃষ্টিপাত করবেন না এবং তাদের পবিত্র করবেন না, বস্তুতঃ তাদের জন্য আছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।” [আল্ ইমরান/৭৭] এই আয়াতে মিথ্যা কসম করা হারাম এর প্রমাণ রয়েছে, যা মানুষ সামান্য পর্থিব লাভের জন্যে করে থাকে। উলামাগণ এই কসম কে আল্ ইয়ামীন আল্ গামূস বা ডুবানোর কসম আখ্যা দিয়েছেন কারণ; তা এই কসমকারীকে পাপে ডুবায় অতঃপর জাহান্নামে। [আল্লাহই আশ্রয়দাতা]
২। গিঁটের (টাখনুর) নিচে বস্ত্র পরিধানকারী।
৩। মিথ্যা কসম দিয়ে পণ্য বিক্রয়কারী।
৪। কারো উপকার করে তাকে উপকারের খোটা দাতা।
গিঁটের নিচে ঝুলিয়ে কাপড় পরিধানকারী হচ্ছে, সেই ব্যক্তি যে তার লুঙ্গি ও কাপড় এত ঝুলিয়ে পরে যে তার দুই গিঁটের নিচে চলে যায়। যদি সে অহংকার স্বরূপ এমন করে, তাহলে তার জন্য উপরোক্ত শাস্তির ঘোষণা কারণ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ “আল্লাহ তার দিকে তাকাবেন না যে, তার লুঙ্গি অহংকার স্বরূপ ঝুলিয়ে পরে”। [বুখারী, নং৫৭৮৩/ মুসলিম] আর যে অহংকার স্বরূপ নয় বরং এমনি ঝুলিয়ে পরে, তাহলে তার জন্য নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর এই বাণী প্রযোজ্যঃ “লুঙ্গির যতটা গিঁটের নিচে থাকবে, ততটা জাহান্নামে যাবে”। [বুখারী,নং৫৭৮৭ ]
পর্দার উদ্দেশ্যে মহিলাদের এক গজ ঝুলিয়ে পরা বৈধ কিন্তু এর বেশী করবে না।
আর মিথ্যা শপথ করে সামগ্রী বিক্রয়কারী হচ্ছে, এমন ব্যক্তি যে মহান আল্লাহকে তুচ্ছকারী। তাই সে (আল্লাহার কসম দিয়ে) মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে লোকদের নিকট পণ্য বিক্রি করে।
আর খোটাদাতা হচ্ছে, যে দান করার পর খোটা দেয়।
৫। যে মুসাফিরকে প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি থেকে বাধা দেয়।
৬। যে পার্থিব লাভের আশায় কোন মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানের হাতে বায়আত (অঙ্গীকার) করে।
আবু হুরাইরা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তিন প্রকারের লোকের সাথে মহান আল্লাহ কিয়ামত দিবসে কথা বলবেন না, না তাদের দিকে তাকাবেন আর না তাদের পবিত্র করবেন; বরং তাদের জন্য রয়েছে শক্ত আযাব। ঐ ব্যক্তি যার নিকট র্নিজন প্রান্তরে প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি থাকা সত্ত্বেও মুসাফিরকে তা ব্যবহার করা থেকে নিষেধ করে। আল্লাহ তাকে বলবেনঃ আজ আমি তোমাকে আমার অতিরিক্ত (রহমত) থেকে বঞ্ছিত করবো, যেমন তুমি তোমার বিনা পরিশ্রমে অর্জিত অতিরিক্ত পানি থেকে বঞ্ছিত কেরেছ এবং সেই ব্যক্তি যে আসরের পর কোন ব্যক্তিকে তার সামগ্রী বিক্রয় করে। আল্লাহর কসম খেয়ে বলে আমি এটা এই এই দামে ক্রয় করেছি। ক্রেতা তার কথা সত্য মনে করে তার কাছ থেকে পণ্য খরিদ করে অথচ সে সত্য নয়। আর সেই ব্যক্তি যে কোন মুসলিম ইমামের (রাষ্ট্রপরিচালকের) হাতে কেবল পার্থিব উদ্দেশ্যেই বাইআত (অঙ্গীকার) করলো; সে যা চায় যদি তাকে তা দেওয়া হয় তো অঙ্গীকার পূরণ করে, আর না দিলে ভঙ্গ করে। [বুখারী, নং ৭২১২/ মুসলিম, ঈমান অধ্যায়, নং২৯৭]
৭। বৃদ্ধ ব্যভিচারী।
৮। মিথ্যুক বাদশাহ।
৯। অহংকারী দরিদ্র।
আবু হুরাইরা (রা) হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ “আল্লাহ তাআ’লা কেয়ামত দিবসে তিন শ্রেণীর লোকের সাথে কথা বলবেন না, আর না তাদের পবিত্র করবেন, না তাদের দিকে রহমতের দৃষ্টি দিবেন, তাদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তিঃ বৃদ্ধ যেনাকারী, মিথ্যুক রাজা এবং অহংকারী দরিদ্র”। [মুসলিম, ঈমান অধ্যায়, নং২৯৬]
১০। পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তান।
১১। নারী হয়ে পুরুষের সাদৃশ্য অবলম্বণকারীনি।
১২। দাইযূস।
আব্দুল্লাহ বিন আমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলঅইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ “ তিন প্রকার লোকের দিকে আল্লাহ তাআ’লা কিয়ামতের দিনে দৃষ্টিপাত করবেন নাঃ পিতা-মাতার অবাধ্য, পুরুষের সদৃশ অবলম্বনকারীনি মহিলা এবং দাইয়ূস। আর তিন প্রকার লোক জান্নাতে যাবে নাঃ পিতা-মাতার অবাধ্য, মদ পানে আসক্ত এবং অনুদানের পর খোটাদাতা” [মুসনাদ আহমদ, নং ৬১১/নাসাঈ]
পিতা-মাতার অবাধ্য সন্তানের বিষয়টি স্পষ্ট, কারণ আল্লাহ তাআ’লা পিতা-মাতার অধিকারকে মর্যাদা দিয়েছেন, তিনি নিজ অধিকারকে তাদের অধিকারের সাথে সংযুক্ত করেছেন এবং তাদের উভয়ের সাথে সদ্ব্যবহার করার আদেশ করেছেন; যদিও তারা কাফের হয়। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ “ পিতা-মাতার সন্তুষ্টিতে আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং তাদের অসন্তুষ্টিতে আল্লাহর অসন্তুষ্টি”। [তিরমিযী, নং ১৯৬২, আলবানী সহীহ বলেছেন]
পুরুষের সাদৃশ্য অবলম্বণকারীনি বলতে সেই মহিলাকে বুঝায় যে, পোষাক-পরিধানে, চাল-চলনে, কাজে-কর্মে এবং কথার শুরে পুরূষের অনুকরণ করে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মহিলাদের সাদৃশ্য অবলম্বণকারী পুরূষ এবং পুরুষের সাদৃশ্য অবলম্বণকারীনি মহিলাদের প্রতি অভিষাপ করেছেন”। [বুখারী]
১৩। যে তার স্ত্রীর পায়ুপথে সঙ্গম করেঃ
ইবনে আব্বাস (রা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “আল্লাহ তাআ’লা সেই ব্যক্তির দিকে দৃষ্টিপাত করবেন না যে, পুরুষের সাথে সঙ্গম করে কিংবা স্ত্রীর পায়ুপথে সঙ্গম করে”। [তিরিমিযী, নং ১১৭৬ আলবানী সহীহ বলেছেন]

Saturday, June 27, 2015

হুজুর (সাঃ) বলেছেন,

রমজান মাসের ফযিলত

আল আযিম মদজিদ ইন মালাকা - মালায়সিয়া

জীবনকে কাজে লাগান

৪ বাক্তির ওপর আল্লাহর লা'নত

উজবেকিস্তান এর একটি মসজিদ

জর্ডান এর একটি সুন্দর মসজিদ

অন্যকে ইফতার খাওয়ানোর ফযীলত

সন্তান লালন পালনের বেপারে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,

রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,

Tuesday, June 23, 2015

ঘুমানোর পূর্বে সূরা এখলাস, নাস, ফালাক পড়ার ফযীলত.........।

ছদকার ফাজায়েল সম্পরকে হাদিস

হযরত আলী (রাঃ) এর বাণী............

নামাজ পড়ার দুনিয়াবি কিছু ফজিলত

পবিত্র রমজানের ফজিলত ও মাহাত্ম্য

পবিত্র রমজানের ফজিলত ও মাহাত্ম্য
                     পবিত্র রমজানুল মুবারক আমাদের মাঝে সমাগত। রসূল (স.) রোজা শুরু হওয়ার আগে তার সাহাবীদেরকে কিভাবে সচেতন করতেন নিম্নের হাদীস হতে আমরা তা উপলব্ধি করতে পারি। হযরত সালমান ফারসী (রা.) প্রমুখ হতে বর্ণিত হয়েছে যে, শা’বান মাসের শেষ দিন রসূলুল্লাহ (স.) আমাদিগকে খুত্বা শুনালেন, যাতে তিনি বললেন—‘হে জনগণ! তোমাদের ওপর একটি মহান ও পবিত্র মাস আসছে, যার মধ্যে এমন একটি রাত্র রয়েছে যা হাজার রাত্র হতেও উত্তম।’ ‘যে মাসের দিনগুলোতে আল্লাহ রোযাকে ফরয করেছেন এবং রাত্রিতে নামাযকে (তারাবীহকে) নফল করেছেন (উম্মতের জন্য সুন্নত)।’ 

‘যে ব্যক্তি ঐ মাসে কোন একটি সদভ্যাস (বা সত্কাজ) করে তা ছওয়াবের দিক দিয়ে অন্য মাসের একটি ফরয কার্যের সমতুল্য হয়ে থাকে।’ আর একটি ফরয আদায় করলে, তা অন্য মাসের ৭০টি ফরয আদায়ের সমতুল্য ছওয়াবের হয়ে থাকে। ‘এটা হল ধৈর্যের মাস। আর ধৈর্য অবলম্বনের প্রতিদান হচ্ছে বেহেশতে। এটা পরোপকার ও সহানুভূতির মাস এবং এটা এমন একটি মাস যাতে ঈমানদারগণের রুযী বৃদ্ধি করা হয়ে থাকে।’

‘এ মাসে যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে ইফতার করায়, ইহার বিনিময়ে তার সমস্ত গুণাহ মাফ হয়ে যায় এবং সে জাহান্নাম হতে মুক্ত হয়।’ ‘তাছাড়া সে উক্ত রোযাদার ব্যক্তির তুল্য ছওয়ারও পাবে। এতে অবশ্য উক্ত রোযাদারের ছওয়াবে একটুও কমতি করা হবে না।’ 

আমরা বললাম ইয়া রসূলুল্লাহ (স.)! আমাদের এমন কিছু সংস্থান নাই যা দ্বারা আমরা রোযাদারকে ইফতার করাতে পারি। তদুত্তরে হুযুর (স.) বললেন, ‘এই ছওয়াব আল্লাহতায়ালা ঐ ব্যক্তিকেও প্রদান করবেন, যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে এক ঢোক দুধ বা একটি খোরমা কিংবা সুমিষ্ট পানি দ্বারা ইফতার করাবে।’ ‘আর যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে পরিতৃপ্ত করে খাওয়াবে, আল্লাহ তাকে আমার ‘হাউজ কাওছার’ হতে এমনভাবে পর্যাপ্ত করে পান করাবেন যে, বেহেশতে না যাওয়া অবধি তার আর পিপাসা লাগবে না। 

আর ঐ মাসের প্রথম দশক রহমতের, দ্বিতীয় দশক ক্ষমার ও তৃতীয় দশক জাহান্নাম হতে মুক্তির জন্য নির্ধারিত।’ ‘যে ব্যক্তি ঐ মাসে স্বীয় চাকরের ওপর কার্যভার লাঘব করে, আল্লাহ তাকে ক্ষমা করেন এবং জাহান্নাম হতে আযাদ করে দেন।’ প্রিয় রসূলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘রামাজান মাসের প্রথম রাত্রি সমাগত হতেই শয়তান ও দুষ্টমতি জ্বিনগুলো শৃঙ্খলিত হয় এবং জাহান্নামের দ্বারগুলো রুদ্ধ করে দেয়া হয়, একটি দরোজাও মুক্ত থাকে না। আর বেহেশতের দ্বারগুলো খুলে দেয়া হয়, ইহার একটাও বন্ধ থাকে না।’ 

আর কোন একজন গায়েবী আহ্বানকারী উচ্চৈঃস্বরে বলতে থাকেন যে, ‘হে পুণ্যার্থীগণ—অগ্রসর হও! হে পাপাত্মার দল—পিছিয়ে যাও! এইসময় আল্লাহর পক্ষ হতে বহু দোযখী মুক্তিপ্রাপ্ত হয়। এমনি করে প্রত্যেক রাত্রিতেই আহ্বান করা হয়।’ রসূলুল্লাহ (স.) আরো বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রামাজান মাসে ঈমানের সাথে ও ছওয়াবের আশায় রোযা রাখে, তার অতীত গোণাহ মাফ হয়ে যায়।’ ‘আর যে ব্যক্তি এই মাসে ঈমানসহ ছওয়াবের আশায় রাত জেগে (তারাবীহ) নামায পড়ে, তার অতীত সকল গোনাহ মাফ করে দেয়া হয়।’ 

‘যে ব্যক্তি শবে ক্বদর রাতে ঈমানের সাথে ছওয়াবের আশায় রাত জাগরণ করে নামায পড়ে, তারও অতীত সকল গোনাহ মাফ করে দেয়া হয়।’ হযরত নবীয়ে করীম (স.) বলেছেন, ‘মানুষের প্রত্যেক সত্কর্মের ছওয়াব দশ হতে সাতশত গুণ বৃদ্ধি হয়ে থাকে।’ তবে আল্লাহ বলেন, ‘কেবল রোযা ব্যতীত। কেননা ইহা একমাত্র আমার জন্য সুতরাং ইহার পুরস্কার আমিই স্বহস্তে প্রদান করব। যেহেতু রোযাদার স্বীয় কামপ্রবৃত্তিকে দমন ও আহারাদি পরিহার করে থাকে কেবলমাত্র আমারই জন্য।’ 

হুযুর (স.) বলেছেন, ‘রোযাদারের জন্য দুইটি আনন্দ। একটি ইফ্তার কালে এবং অপরটি আল্লাহর সাথে দীদারকালে।’ তিনি আরো বলেন, ‘রোযাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর নিকট মেশ্ক হতেও অধিক সুগন্ধময়। তিনি বলেন, (রোযাদারগণের পক্ষে) রোযা হচ্ছে ঢালস্বরূপ।’

সুতরাং তোমাদের মধ্যে কেউই রোযা অবস্থায় নির্লজ্জ কথা বলবে না এবং বাজে বকবে না। যদি কেউ রোযাদারকে গালি দেয় অথবা তার সাথে লড়াই করতে আসে, তবে সে যেন বলে দেয় যে, আমি রোযাদার।’ হযরত নবীয়ে করীম (স.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রোযা অবস্থায় মিথ্যা কথা ও মিথ্যা কাজ হতে বিরত রইল না, তার উপবাসে আল্লাহর কিছুই যায় আসে না।’ 

তিনি সাবধান করে বলেন যে, ‘বহু রোযাদার এমনও রয়েছে যে, ক্ষুধায়-পিপাসায় কষ্ট পাওয়া ব্যতীত তাদের রোযা রাখায় আর কোন ফল নেই। এমনিভাবে বহু রাতজাগা নামাযী রয়েছে, যাদের রাত জাগরণ ব্যতীত অন্য কোন লাভ হয় না।’ হযরত নবীয়ে করীম (স.) বলেছেন যে, ‘আল্লাহ রব্বুল আ’লামীন বলেন, যে রোযাদারের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ আমার নিষিদ্ধ বস্তুসমূহ হতে বিরত থাকল না, তার শুধু পানাহার হতে বিরত থাকায় কোন লাভ নেই।’

 আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা তোমাদের রবের দেয়া ক্ষমার দিকে দ্রুত অগ্রসর হও। আর ঐ বেহেশতের দিকে যার প্রশস্ততা আসমান ও জমীনব্যাপী! যা তিনি কেবল মুত্তাকীন বা পরহেজগারদের জন্যই প্রস্তুত করে রেখেছেন।

 

 

https://www.facebook.com/mdzubaer103

তওবার বেপারে রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর হাদিস


আমর ইবনে ইয়াসার (রঃ) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, হে মানুষ সকল! তোমরা আল্লাহর নিকট তাওবা করো এবং গুনাহের জন্য ক্ষমা চাও। কেননা আমি দৈনিক  একশত বার তাওবা করি। (মুসলিম)


Welcome..

Blog Stats

About Me

My photo
Dhaka , Azimpur, Lalbagh Road, Dhaka-1211., Bangladesh